১। ভৌরভবাবু ঐতিহ্যস্মৃতি: শত শত বছর আগের কালের স্বাস্খী হয়ে বহু মহামানবের স্মৃতি ধরে রেখেছে দন্ডায়ামান এই পুরানো ভৌরভবাবু ঐতিহ্য যা এখন বাবুপাড়া নামে পরিচিতি। এবংতিনি ছিলেন সেই যুগে রাজা। আর তার নাম ছিল ভৌরভবাবু। এই ভৌরভবাবুর জন্য বাবুপাড়াকে বাবুপাড়া নামে পরিচিতি লাভ করে। এখনো তার স্মৃতিগুলো মধ্যে আছে একটি দালান কুঠিরঘর, একটি মন্দীর পুকুরঘাট ও একটি উপাসনা মন্দিরঘর। এবংতার রাজ প্রসাদে হাজার হাজার নর-নারী বসবাস করত,এবংতাকে স্নেহ করত। ভৌরভবাবুদের যুগে হিন্দু সম্প্রদায়ীকরা সেখানে বসবাস করত বর্তমানে এখন কোন হিন্দু বসবাস করেনা। বর্তমানে কয়েক জন মুসলমান বসবাস করে আসছে। বর্তমানে বহু দেশ-বিদেশ থেকে সেখানে এইস্মৃতিগুলো ও ঐতিহ্য দৃশ্য বা দর্শনীয়স্থান হিসাবে দেখতে আসে। তাই এলাকাবাসী এই স্থানকে বাবুপাড়া নামে পরিচিতি লাভ করে।
যোগাযোগ : রাজবাড়ীর জেলা অন্তগত পাংশা থানার পাশ দিয়ে প্রায় ৩ (তিন) কিলোমিটার দূরে বাবুপাড়া অবস্থিত। এবং সেখানে যাতায়াতের মাধ্যম হলো মটরবাইক ও ইজিবাইক দ্বারা ভট্টাচার্য্যপাড়া হয়ে বাবুপাড়া গ্রামের ভেতর দিয়ে আসা যায়।
২।মালুপুকুরে ঘটনা: শত শত বছর আগের কথা সেখানে একটি পুকুর আছে। যা ভৌরভবাবু কুঠির দালান থেকে প্রায় একটু দুরে উত্তর দিয়ে অবস্থিত। যার পুকুরে আয়তন প্রায়৩০(ত্রিশ) একর জমির উপর পুকুরটি তৈরী হয়েছে। এই পুকুরটি কখন বা কিভাবে তৈরী হয়েছে তা এলাকাবাসী জানতে পারেনা এবংএই পুকুরটি কে বা কাহারা তৈরী করেছে তাও তারা বলতে পারেনা।এবং ও এলাকাবাসী যুগ যুগ ধরে এক পর এ ক লোক মুখে শুনে আসছে যে এই পুকুরটি কোন এক রাত্রের মধ্যে তৈরী হয়েছে, তা দিনে বেলা কোন পুকুর পাইনি বা তৈরী হয়নি। এলাকাবাসী অবাক দৃশ্যগুলো দেখতে লাগলো। এবং এলাকাবাসী জানান যে এই পুকুরটি দ্যাও,দ্বৈত্য,জিন,পরী ছাড়া কারো পক্ষে সম্ভাব হয়নি তৈরী করা। এই পুকুরে মধ্যে অনেক আলৌক ও ভয়াবহ কিছু ঘটনা ঘটেছে এখন তা বর্তমানে আর দেখা যায় না। তাই এই পুকুরটির নাম ছিল মালুপুকুর বা দ্বৈর্ত্যপুকুর নামে পরিচিতি লাভ করে।
যোগাযোগ : রাজবাড়ীর জেলা অন্তগত পাংশা থানার পাশ দিয়ে প্রায় ৩ (তিন) কিলোমিটার দূরে বাবুপাড়া অবস্থিত। এবং সেখানে যাতায়াতের মাধ্যম হলো মটরবাইক ও ইজিবাইক দ্বারা ভট্টাচায্যপাড়া হয়ে বাবুপাড়ার ভৌরভবাবু দালান থেকে একটু দূরে মালুপুকুর অবস্থিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস